পৃথিবীর বুকে যত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে তন্মধ্যে সর্বাধিক আদর্শিক প্রতিষ্ঠান হচ্ছে দরসে নিজামী বা কওমী মাদরাসা। আল্লাহ তাআলার একত্ববাদ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে শিরক, কুফর, বিদআত ও কুসংস্কার থেকে মানব জাতিকে রক্ষার্থে ইসলামী তাহযীব-তামাদ্দুন সংরক্ষণে এককথায় কুরআন সুন্নাহ তথা ইলমে ওহীর আলো পৃথিবীতে প্রচার-প্রসারের উদ্দেশ্যে যেসব প্রতিষ্ঠানের ভিত্তি স্থাপিত হয় সেগুলোই মূলত কওমী মাদরাসা নামে পরিচিত।
এই শু‘বার বৈশিষ্টসমূহ: ১. প্রথম তিন মাস যত্ন সহকারে উর্দূ ও আরবী ফাতাওয়ার কিতাবসমূহ মুতালাআ(অধ্যায়ন) নিশ্চিত করা। ২. মুশরিফ কর্তৃক নির্ধারিত কাশকুলের মা্ধ্যমে তা মুহাসাবা করা।বিস্তারিত জানুন
মাদরাসার প্রধান ও বৃহত্তম বিভাগ হিসেবে এ বিভাগটি মুসলিম সন্তানদের মাত্র ১১ বছরে মক্তব বা হিফয উত্তীর্ণ ছাত্রদের ৫টি স্তরে তথা-প্রাথমিক স্তর, মাধ্যমিক স্তর...
এ বিভাগে অভিজ্ঞ ও ট্রেনিংপ্রাপ্ত হাফিয মাওলানা শিক্ষক দ্বারা সম্পূর্ণ কুরআন মাজীদ সহীহ-শুদ্ধরূপে মুখস্থ করে হিফয পাকাপোক্ত করে হাফিযে কুরআন.....
এটি মাদরাসা শিক্ষার একেবারেই প্রাথমিক স্তর। এখানে কচিকাঁচা কোমলমতি শিশুদের সুদক্ষ ট্রেনিংপ্রাপ্ত মুয়াল্লিম (হাজেয ক্বারী মাওলানা শিক্ষক) দ্বারা...........
আগামী ৭ শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরী হতে জামিয়ার সকল বিভাগ খোলা হবে ।
একই দিন থেকে নতুন ও পুরাতন ছাত্র ভর্তি কার্যক্রম শুরু হবে, ইনশাআল্লাহ।
ছাত্রদের কিছু সাফল্য অর্জনের গল্প